অতিরিক্ত অ্যামোনিয়াম হাইড্রক্সাইড দ্রবণে সিলভার নাইট্রেট যোগ করলে যে বর্ণহীন দ্রবণ উৎপন্ন হয় তাকে টলেন বিকারক বলা হয়।
সমযোজী যৌগকে নিম্নরূপে চিহ্নিত করা যায়।
১. সমযোজী যৌগসমূহের গলনাংক ও স্ফুটনাংক কম হয়। যার কারণে কম তাপে সমযোজী যৌগ কঠিন অবস্থা থেকে তরল ও গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরিত হয়।
২. সমযোজী যৌগ কঠিন বা গলিত কোন অবস্থাতেই বিদ্যুৎ পরিবহন করে না।
৩. সমযোজী যৌগ পোলার দ্রাবক পানিতে দ্রবীভূত হয় না।
৪. অধাতু-অধাতু ইলেকট্রন শেয়ারের মাধ্যমে সমযোজী বন্ধন গঠন করে।
৫. সমযোজী যৌগ সাধারণত অপোলার দ্রাবকে (যেমনঃ বেনজিন, ইথার ইত্যাদি) দ্রবীভূত হয়।
৬. অধিকাংশ সমযোজী যৌগ গ্যাসীয় অবস্থায় বিরাজ করে।