তেজস্ক্রিয়তা এবং বিকিরণের বিপদসমূহ সহসা উপলদ্ধি করা যায় নি। বিকিরণের তীব্র প্রতিক্রিয়া প্রথম লক্ষ্য করা যায় এক্স-রশ্মি ব্যবহারে যখন তড়িৎ প্রকৌশলী এবং পদার্থবিদ নিকোলা টেসলা ইচ্ছাকৃতভাবে ১৮৯৬ সালে এক্স-রশ্মির মধ্যে তাঁর আঙ্গুলগুলো তিনি প্রকাশ করেন, যদিও ঐ দাহগুলো এক্স-রশ্মি নয়, বরং ওজোনের কারণে হয়েছে বলে তিনি আখ্যায়িত করেন। তার পোড়া অংশগুলো পড়ে সেরে যায়। তেজস্ক্রিয় বিকিরণের জেনেটিক প্রভাবসমূহ (ক্যান্সার ঝুঁকিসহ) অনেক পরে আবিষ্কৃত হয়। ১৯২৭ সালে হারম্যান জোসেফ মুলার বিকিরণের জিনিগত প্রভাবসমূহ বর্ণনাপূর্বক তার গবেষণালব্ধ প্রাপ্তিসমূহ প্রকাশ করেন। তার এই আবিষ্কারের জন্য ১৯৪৬ সালে তাকে নোবেল পুরষ্কার প্রদান করা হয়।