140 বার প্রদর্শিত
in ইসলাম করেছেন

1 উত্তর

0 পছন্দ 0 জনের অপছন্দ
করেছেন
 যেনাকারী নারী খালেস তওবা করলে এবং এ পাপ থেকে ফিরে আসলে তাকে বিয়ে করা জায়েয। শাইখ মুহাম্মদ বিন ইব্রাহিমকে যিনাকারিনীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন: তওবা না করা পর্যন্ত যিনাকারিনীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া জায়েয নেই। যদি কেউ যিনাকারী নারীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চায় তাহলে একটি হায়েয এর মাধ্যমে তার গর্ভাশয় খালি কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হবে। আর যদি তার গর্ভধারণ সাব্যস্ত হয় তাহলে সন্তান প্রসবের আগে বিয়ে করা জায়েয হবে না।[আল-ফাতাওয়া আল-জামেয়া লিল মারআ আল-মুসলিমা (২/৫৮৪)] বিয়েটা যদি ইসলাম ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী হয় তা হলে বিয়েটা হালাল হবে..! কারো সাথে বিয়ের আগে যিনা কলে, সেটা ব্যভিচার হিসেবে ধরা হবে। এই ক্ষেত্রে ছেলে মেয়ে দুই জন সমান অপরাধী। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “অবিবাহিত নারী ও অবিবাহিত পুরুষ ব্যভিচার করলে শাস্তি: একশ বেত্রাঘাত ও এক বছরেরর জন্য নির্বাসন। বিবাহিত নারী বিবাহিত পুরুষের সাথে ব্যভিচার করলে শাস্তি একশ বেত্রাঘাত ও পাথর নিক্ষেপে হত্যা।”[সহিহ মুসলিম (৩১৯৯)] তবে যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গোনাহকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু”[সূরা ফুরকান, আয়াত: ৭০] অবশ্যই আল্লাহ তাদের তওবা কবুল করবেন, যারা ভুলবশত মন্দ কাজ করে অত:পর অনতিবিলম্বে তওবা করে এরাই সেসব লোক যাদেরকে আল্লাহ তাআলা ক্ষমা করে দেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী রহস্যবিদ। (সূরা নিসা-১৭)*

সম্পর্কিত প্রশ্নগুচ্ছ

1 উত্তর
22 ডিসেম্বর 2022 in ইসলাম জিজ্ঞাসা করেছেন Minka
1 উত্তর
1 উত্তর
2 টি উত্তর
1 উত্তর
3 টি উত্তর
14 মার্চ 2021 in ইসলাম জিজ্ঞাসা করেছেন অজ্ঞাতকুলশীল

20,749 টি প্রশ্ন

22,833 টি উত্তর

454 টি মন্তব্য

1,250 জন সদস্য

বিভাগসমূহ

...